সম্প্রতি কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে ভাইরাল হয় ঢাবি ছাত্রী সিঁথি। এক পুলিশকে কে প্রশ্ন করা হয়, আপনি কি কোটার পুলিশ ? সামাজিক যোগাযোগে মুহূর্তে এই ভিডিও ভাইরাল হন ঢাবি এই শিক্ষার্থী।
এবার এক ভিন্ন কারনে আবার আলোচনায় সিঁথি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে তার সম্মতি ছাড়া ধর্ষণ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক ছাত্র। এই ইস্যুতে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সাথে খুব অশ্লীল ও খারাপ আচরন করেন সিঁথি।
সেনাবাহিনীর কর্মকর্তার কাছে এই তরুণী দাবী জানান, থানায় নিয়ে আসা অভিযুক্ত ধর্ষককের কাছ থেকে অপরাধ স্বীকারের ভিডিও স্টেটমেন্ট নিতে হবে। এবং পেটানোর জন্য সেই অভিযুক্ত ধর্ষককে তাদের হাতে তুলে দিতে হবে। এই দাবিতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে থানায় জোড় হন ফারজানা সিথি।
সেনাবাহিনীর ঐ কর্মকর্তা জানান, অভিযুক্ত ধর্ষকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। অভিযুক্ত ধর্ষকে তাদের হাতে তুলে দিতে অস্বীকৃতি জানান। তিনি।
তার এই কথা মানতে নারাজ হন ফারজানা সিথি ও তার সাথে আসা শিক্ষার্থীরা। যা নিয়ে থানার মধ্যে এই তুরকালাম কান্ড ঘটে।
সেনাবাহিনীকে সরে যেতে এবং থানা ঘেরাও করার আল্টিমেটাম দেন ফারজানা সিথি। বিষয়টি স্যোসাল মিডিয়ায় এলে সমালোচনার শিকার হন। তার এই আচরণ মেধাবী শিক্ষার্থীদের প্রশ্নবিদ্ধ করে। ভাইরাল হতে থাকে সিঁথির ব্যাক্তিগত জীবনের নানা ছবি।
এরই মাঝে গভীর রাতে স্যোসাল মিডিয়ায় লাইভে এসে সবার কাছে নিজের আচরনের জন্য ক্ষমা চাইতে দেখা যায়।