বাংলাদেশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের ডাকা অসহযোগ আন্দোলন চলাকালে সংঘর্ষে আওয়ামী লীগ নেতা টুটুল চৌধুরী (৬০) সহ দুই জন নিহত হন। অপরজনের পরিচয় এখনো জানা যায়নি। বরিশাল মহানগরীর চৌমাথা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কের বরিশাল নগরীর কয়েক কিলোমিটার অংশ দখল করে বিক্ষোভ করে আন্দোলনকারীরা।
এসময় পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা বাধা দেয়। বাধা দিলে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে সংঘর্ষে ওই এলাকাগুলো রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
সংঘর্ষের সময় টুটুল আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে তাকে ধরে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করে আন্দোলনকারীরা।
পরে হাসপাতালে নেওয়ার হলে সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
অপরদিকে আন্দোলনকারীরা নগরের নবগ্রাম সড়কে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামীমের কার্যালয় ও আওয়ামী লীগ কর্মীরা সদর রোডে অবস্থিত বিএনপি কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে।