New York Bangla Life
বাংলাদেশ

ভারতের সেভেন সিস্টার: ‘বিপজ্জনক খেলায়’ বাংলাদেশ!


গত ৮ আগস্ট শপথ নেওয়ার পর মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ দৃশ্যত দুটি। এক. শেখ হাসিনা সরকার ‘কতটা খারাপ’ ছিল, সেটা নিয়ে কথা বলা, তাকে ও তার সরকারের লোকদেরকে ‘গণহত্যার’ দায় দিয়ে বিচার আর পুলিশ ও প্রশাসনে একে বাদ দিয়ে তাকে বসানো, স্থানীয় সরকারের মেয়র, চেয়ারম্যানদের পদ কেড়ে নিয়ে শূন্যতা তৈরি।

এই রদবদল খোলনলচে পাল্টে দেওয়ার যে চেষ্টা, তা থেকে বাদ যায়নি আবহাওয়া অধিদপ্তর। সরকারের যে কাঠামো আর ব্যবস্থাপনা, সেটি দেশে এই মুহূর্তে কাজ করছে কি না, সেটি এক বিরাট প্রশ্ন।

দেশে পুলিশ প্রশাসন বলতে কিছু অবশিষ্ট আছে কিনা, তা এখন বড় প্রশ্ন। নিরাপত্তার অভাবে ব্যবসা বাণিজ্য, পণ্য উৎপাদন ব্যাহত। ধ্বংসযজ্ঞ ও লুটপাটের শিকার শিল্প কারখানার হাজার হাজার কর্মীর চাকরি আপাতত নেই, আগামী মাসে বেতন হবে কিনা, সেই নিশ্চয়তা নেই।

এর মধ্যে দেশের উত্তর পূর্বাঞ্চল আর পূর্বাঞ্চলে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ বন্যা। কিন্তু সরকারের কোনো দৃশ্যমান তৎপরতাই চোখে পড়ছে না। উপদ্রুত এলাকায় খাদ্য ও পানীয়র তীব্র সংকটের কথা নিভু নিভু করে আসছে গণমাধ্যমে।

সরকারের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে বন্যার জন্য দায়ী করা হয় ভারতকে। ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দেন তরুণ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি অভিযোগ করেন, ভারত ত্রিপুরায় জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ডাম্বুর বাঁধ খুলে দিয়েছে বলে পানির বান এসেছে।
এরপর থেকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হয় ভারতের বিরুদ্ধে মিছিল। সেই মিছিলে যেসব স্লোগান উঠছে, তা প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে সম্পর্কের সঙ্গে সম্পর্কে উত্তেজনা তৈরি করবে সন্দেহ নেই।

টেলিভিশনগুলোতে লাইভে এক তরুণ বলছে, ‘উই আর লুকিং ফর শত্রু, ইন্ডিয়া ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়া’। এরপর হঠাৎ উত্তেজিত হয়ে তিনি বলতে থাকেন, ‘যুদ্ধ ঘোষণা করব ইন্ডিয়ার সাথে, যুদ্ধ ঘোষণা করব ইন্ডিয়ার সাথে, যুদ্ধ ঘোষণা করব ইন্ডিয়ার সাথে। তারা এ রকম করতেছে আমাদের সাথে।’

২১ আগস্ট রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমাবেশে ফকির বিন ইসমাইল নামে একজন বলেন, “ভারত রাজনৈতিক বন্যা চাপিয়ে দিয়েছে আমাদের উপর। ভারতকে বলতে চাই, আপনারা ধৈর্যের বাঁধ ভাঙবেন না। ধৈর্যের বাঁধ ভাঙলে সেভেন সিস্টার্স ভেঙে দেব।”

ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ২২ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে বন্যার্তদের জন্য ত্রাণ সংগ্রহের আয়োজনে সাংবাদিকদেরকে বলেন, “চিকেন নেক কিন্তু আমাদের ওপরে আমাদের পূর্বাঞ্চলে রয়েছে। সুতরাং চিকেন নেকের দিকে তাকিয়ে সামগ্রিক অঞ্চলগুলোর স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন না, যেটি আমাদের পারস্পরিক সম্পর্ককে আরও বেশি সংকট থেকে সংকটতর করে তুলবে।’

ভারতের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে পূর্বাঞ্চলের সাত রাজ্যে যোগাযোগের জন্য শিলিগুড়ি করিডোর ব্যবহার হয়। পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত এই ভূখণ্ডের আকৃতি মুরগির ঘাড়ের মতো বলে একে চিকেনস নেক নামেও অভিহিত করা হয়। এই ভূখণ্ডের প্রস্থ ২০ থেকে ৬০ কিলোমিটার।

অর্থাৎ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ভারতের কাছ থেকে এই চিকেন নেক কেড়ে নিয়ে পূর্বাঞ্চলে সাত রাজ্যকে বিচ্ছিন্ন করে সেগুলো কেড়ে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছে।
আরেক তরুণকে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলার লাইভে বলতে শোনা যায়, ‘তারা যদি আবার আগ্রাসন চালানোর চেষ্টা করে, তাদেরকে সতর্ক করে দিতে চাই, বাংলা ১৭৫৭ সালের আগের যে মানচিত্রে ছিল, সেই মানচিত্রে চলে যাবে।’

এই তরুণের এই কথার অর্থ হলো ভারত থেকে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, উড়িষ্যা, আসাম ইত্যাদি অঞ্চল কেড়ে নেবে বাংলাদেশ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হলে ২৩ আগস্টের প্রথম প্রহরে স্লোগান উঠে ‘আমরা সবাই বাবর হব, সেভেন সিস্টার স্বাধীন করব।’

এই বাবর হলেন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর। সেই সরকারের আমলে বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে পাঠানোর সময় ১০ ট্রাক অস্ত্র ধরা পড়ার ঘটনায় যে মামলা হয়, সেই মামলায় মৃত্যুদণ্ড হয়েছে তার। ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা মামলাতেও মৃত্যুদণ্ডের সাজা পেয়েছেন তিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই স্লোগান উঠার পর দেশের নানা প্রান্তেই একই স্লোগান দিয়ে মিছিল হচ্ছে। ল
এসব ঘটনায় সরকারের তরফে কোনো বক্তব্য নেই, ছাত্র আন্দোলনকে কেউ কিছু বলছে না। বরং উপদেষ্টারাও অনেকটা একই সুরেই কথা বলছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের কোনো ভাষ্য নেই। তিনি এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটি কাটাচ্ছেন।

ভারতের প্রতি বাংলাদেশের মানুষদের কেবল নয়, প্রতিবেশী সব দেশেই আপত্তি আছে। তাদের পররাষ্ট্র নীতিতে প্রতিবেশীরা আসলে গুরুত্ব পায় কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে। কিন্তু দেশটির অংশবিশেষ দখল করে ফেলার হুমকি-হুঁশিয়ার যদি প্রকাশ্যে এভাবে দেওয়া হতে থাকে, তবে এর পাল্টা প্রতিক্রিয়া হবে, মানুষে মানুষে উত্তেজনা বাড়বে। সেই উত্তেজনা রাষ্ট্রে রাষ্ট্রে ছড়িয়ে পড়ে কি না, সেই সংশয়ও আছে। এমন উত্তেজনা কখনো ভালো কিছু বয়ে আনেনি অতীতে।

ভারত একটি পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র, এই বিষয়টিও স্মরণে রাখার বিকল্প নেই।
২২ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে তরুণ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, “কোনো ধরনের আগাম সতর্কতা ও প্রস্তুতি নেওয়ার সুযোগ না দিয়ে এ যে বাঁধ খুলে দেওয়া হয়েছে; এটির মাধ্যমে ভারত অমানবিকতার পরিচয় দিয়েছে এবং বাংলাদেশের সাথে অসহযোগিতা করছে।”

সরকারের তরফে দুই উপদেষ্টার অভিযোগ হল, ভারত থেকে যে পানির স্রোত আসছে, সে বিষয়ে বাংলাদেশকে আগেভাগে কিছু জানানো হয়নি। সে জন্য বাংলাদেশ ব্যবস্থা নিতে পারেনি।

কিন্তু এই অভিযোগ যে আসলে সত্য না তা বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী উদয় রায়হানের বক্তব্যেই স্পষ্ট। উজানে মানে ভারত থেকে নদ-নদীর তথ্য নিয়মিত পাওয়া যাচ্ছিল জানিয়ে তিনি বলেন বলেন, “গোমতী নদীতে ভারতের অমরপুর পয়েন্ট থেকে ডাটা পেয়েছি।”

এই পয়েন্ট বাংলাদেশ থেকে ৮০ কিলোমিটার উজানে।
উদয় রায়হান বলেন, “সেখান থেকে ভারত কর্তৃপক্ষ সবসময়ই তথ্য শেয়ার করে আমাদের সাথে। নিয়মিতভাবেই এ তথ্য পেয়েছি। উজানে পানি বাড়ছে অন্তত একদিন আগে থেকেই আমরা জানতাম।”

তাহলে কেন ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি?- এই প্রশ্নে তিনি বলেন, “এ বন্যাতে সাধারণত সর্বোচ্চ তিন দিনের বেশি সময় ওভাবে ইফেক্টিভলি পাওয়া যায় না। আকস্মিক বন্যায় অনেক অনিশ্চয়তা থাকে। অন্তত তিন দিন আগে থেকেই ওয়ার্নিং ছিল। একদিন আগে ডেঞ্জার লেভেলের ফোরকাস্ট দেয়া ছিল, যে ডেঞ্জার লেভেল ক্রস করবে।”

প্রাথমিক হিসাবের চেয়ে বন্যাটা তীব্র হয়েছে জানিয়ে এই কর্মকর্তা আরও বলেন, “আমরা যে পরিমাণ পানি আশা করেছিলাম তার থেকে বেশি এসেছে। ফলে বন্যাটা অতি চরম আকার ধারণ করেছে। এছাড়া মৌসুমি লঘুচাপের কারণে ভারি বৃষ্টিপাত হয়েছে। সাগরের জোয়ারের লেভেল হাই ছিল। সব মিলিয়ে বন্যাটা তীব্র আকার ধারণ করেছে।”
ভারত সরকারের পক্ষ থেকেও একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, এই বন্যার কারণ ডাম্বুর বাঁধের ভাটিতে মাত্রাতিরিক্ত বৃষ্টি।

পরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাও একই কথা তুলে ধরেছেন।

বাংলাদেশের জলবায়ু ও পানি বিশেষজ্ঞরাও বলছেন একই কথা বলছেন, কিন্তু সেগুলো বিশ্বাসযোগ্য হচ্ছে না। পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানও খেলেছেন সেই ‘ভারত কার্ড’। তিনি বলেছেন, “প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে যদি চুক্তি নাও থাকে, আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী উজানের দেশ হিসেবে ভারতের পানি ছাড়ার আগে আমাদেরকে জানানোর কথা। কিন্তু এবার সেটি প্রতিপালিত হয়নি।

“তবে, এ ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে অভিন্ন নদীগুলো দিয়ে পানি ছাড়ার আগে যেন বাংলাদেশকে জানানো হয়, এ ব্যাপারে ভারতের কাছে আমাদের বার্তা পৌঁছানো হবে।”
রিজওয়ানা কিন্তু এখনও বন্যা উপদ্রুত এলাকায় যাননি, যদিও তার পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় বন্যা মোকাবিলায় একটি স্টেক হোল্ডার, এর বদলে তিনি সফর করেছেন হবিগঞ্জ।

বন্যা তীব্র হয়েছে বুধবার কিন্তু বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র আর আবহাওয়া অধিদপ্তর সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়কে বিপদের কথা জানিয়েছে আরও অন্তত তিন দিন আগে। কিন্তু বদলে আর পদোন্নতির আদেশ দিতে দিতে ক্লান্ত উপদেষ্টা পরিষদ সেগুলো বিবেচনা করে আগাম প্রস্তুতি ব্যবস্থাও করেনি। তারা বৈঠক করেছে শুক্রবার!

সেই বৈঠকে মুহাম্মদ ইউনূস তার উপদেষ্টাদের উপদ্রুত এলাকায় যেতে বলেছেন, কিন্তু শনিবার রিজওয়ানা ছুটে গেছেন তার নিজের এলাকা হবিগঞ্জে, যেটি সেভাবে বন্যা উপদ্রুত হয়।

এরই মধ্যে প্রকাশ পেয়েছে, ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো এবং বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলে আগস্টে যে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টি হবে, সেই আভাস ছিল মে মাসের শুরুতেই।
ভারতে আবহাওয়াবিদদের এক সম্মেলনে উঠে এসেছিল। সেই সম্মেলনে বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তরের প্রতিনিধিও অংশ নিয়েছিলেন বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উঠে এসেছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর তাদের আগস্ট মাসের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে ভারি বৃষ্টিপাতজনিত কারণে দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর পূর্বাঞ্চল এবং দক্ষিণ-পূর্ব পার্বত্য অববাহিকার কিছু জায়গায় স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে সতর্ক করেছিল।

গত ২ জুলাই জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অগাস্টের বন্যা আসছে জানিয়ে আগাম প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন।

গত ১৬ আগস্ট থেকে আবহাওয়া অধিদপ্তর নিয়মিত ভারি বৃষ্টির সতর্কবার্তা জারি করে আসছিল।

শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন ৫ আগস্ট। নতুন সরকার ক্ষমতায় এসেছেন ৮ আগস্ট। আগের সরকারের আমলের এই সিদ্ধান্ত আর আবহাওয়া অধিদপ্তরের এই সতর্কবার্তা নিয়ে সরকার কোনো কাজই করেনি।

ঢালাও বদলি, রদবদলে পুলিশ আর প্রশাসন স্থবির, এর মধ্যে মরার ওপর খাড়ার ঘা হিসেবে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের বরখাস্ত করা হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান খান বলেন, “যে ভারি বৃষ্টির কারণে বন্যা হচ্ছে সেটা হঠাৎ করে শুরু হয়নি। হঠাৎ করে শুরু হলেও এ সময়ে এসে পরবর্তী ১০ দিনের আবহাওয়া পরিস্থিতি কী থাকবে সেটা জানা থাকার কথা। কিন্তু আমাদের প্রস্তুতিটা কী ছিল? আমাদের প্রস্তুতির ঘাটতি ছিল।”

তার মতে প্রশাসন ও স্থানীয় সরকার কাজ না করায় পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। তিনি বলেন, “একটা বড় ধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। প্রশাসনিক জায়গা, স্থানীয় সরকার কোনো কিছুই নাই, তাই সমন্বয় করা যাচ্ছে না। আন্দোলনের সময়ও পুরো সেটআপটাতে বড় ধরনের ধাক্কা খেয়েছে।”

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার এই বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, “প্রস্তুতি অবশ্যই নিতে পারত, কিন্তু নেবে কে? মাইকিংটা করতেও তাদের দায়িত্ব নিতে হয়।”

Related posts

শিগগিরই আন্দোলনে নামবে আওয়ামী লীগ

Ny Bangla

উত্তরায় বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের ওপর সাউন্ড গ্রেনেড–টিয়ারশেল নিক্ষেপ

Ny Bangla

বাংলাদেশের মানুষ স্বৈরশাসককে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় বসাবে না

Ny Bangla

সংবিধান অনুযায়ী ইউনুস সরকার বৈধ না অবৈধ ?

saeimkhan

বঙ্গভবন থেকে সরানো হলো বঙ্গবন্ধুর ছবি

Ny Bangla

শহীদ মিনার থেকে সরকার পদত্যাগের এক দফা ঘোষণা

Ny Bangla

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More

Privacy & Cookies Policy