ডিসি পোস্টিংয়ের জন্য গঠিত এসএসবি বোর্ডের সদস্য সচিব জয়েন সেক্রেটারি আলী আজমকে লাঞ্চিত করেছেন বঞ্চিত অফিসাররা…
সোম ও মঙ্গলবার দুই দফায় ৫৯ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এ নিয়োগ নিয়ে কর্মকর্তাদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। তারা ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিল চান।
মঙ্গলবার ৩৪ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে সোমবার ২৫ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। দু’দিনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ৫৯ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ দিল।
মঙ্গলবার দুপুরে ৩৪ জেলায় ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারির পর বঞ্চিত কর্মকর্তারা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ভিড় করতে থাকেন। এরা বিএনপিপন্থী হিসেবে মূলত আওয়ামী লীগের আমলে পদায়ন-পদোন্নতির ক্ষেত্রে বঞ্চিত ছিলেন।
বঞ্চিত কর্মকর্তারা দাবি করেন, যাদের ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তারা প্রায় সবাই আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী। গত সরকারের অনুগত থাকায় তারা ভালো জায়গায় চাকরি করেছেন।
ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিল চেয়ে ক্ষুব্ধ কর্মকর্তারা নিয়োগ, পদোন্নতি ও প্রেষণ অনুবিভাগের যুগ্মসচিব ড. জিয়াউদ্দিন আহমেদ ও কে এম আলী আযমের কক্ষে যান। এ দুই যুগ্মসচিব বিএনপিপন্থী হিসেবে পরিচিত, সম্প্রতি তাদের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় পদায়ন করা হয়েছে। বঞ্চিত কর্মকর্তারা তাদের কাছে জানতে চান, তারা থাকতে কীভাবে আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা ডিসি নিয়োগ পেল? জবাবে তারা জানান, মূলত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এ তালিকা চূড়ান্ত করেছে। তখন উপস্থিত কর্মকর্তাদের সঙ্গে এই দুই যুগ্মসচিবের উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয় বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
পরে বিকেল সোয়া ৫টার দিকে ওই দুই যুগ্ম সচিবসহ ২৫-৩০ জন কর্মকর্তা মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেনের কক্ষে প্রবেশ করেন। সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে তারা বের হয়ে আসেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কক্ষ থেকে বের হওয়া কয়েকজন কর্মকর্তার নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমরা ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবি জানিয়েছি। কেন বাতিল করতে হবে সেটাও তুলে ধরেছি? মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানিয়েছেন, তিনি আমাদের দাবি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যারের কাছে তুলে ধরবেন। তার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মন্ত্রিপরিষদ সচিব পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন।
যারা ডিসি নিয়োগ পেয়েছেন তাদের অনেকের নাম দিয়েছেন তানভীর নামে একজন সমন্বয়ক। তাকে ইদানিং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় দেখা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন একজন কর্মকর্তা।
ডিসি ফিটলিস্ট করার সময় বলা হয় মাঠ প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি), ইউএনও, এসিল্যান্ড পদে কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। কিন্তু ডিসি নিয়োগ পেয়েছেন এমন অনেকের মাঠ প্রশাসনে কাজ করার অভিজ্ঞতা নেই বলে দাবি করেন প্রশাসন ক্যাডারের ২৪ ব্যাচের একজন।
সোম ও মঙ্গলবার দুই দফায় ৫৯ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এ নিয়োগ নিয়ে কর্মকর্তাদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। তারা ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিল চান।
মঙ্গলবার ৩৪ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে সোমবার ২৫ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। দু’দিনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ৫৯ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ দিল।
মঙ্গলবার দুপুরে ৩৪ জেলায় ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারির পর বঞ্চিত কর্মকর্তারা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ভিড় করতে থাকেন। এরা বিএনপিপন্থী হিসেবে মূলত আওয়ামী লীগের আমলে পদায়ন-পদোন্নতির ক্ষেত্রে বঞ্চিত ছিলেন।
বঞ্চিত কর্মকর্তারা দাবি করেন, যাদের ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তারা প্রায় সবাই আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী। গত সরকারের অনুগত থাকায় তারা ভালো জায়গায় চাকরি করেছেন।
ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিল চেয়ে ক্ষুব্ধ কর্মকর্তারা নিয়োগ, পদোন্নতি ও প্রেষণ অনুবিভাগের যুগ্মসচিব ড. জিয়াউদ্দিন আহমেদ ও কে এম আলী আযমের কক্ষে যান। এ দুই যুগ্মসচিব বিএনপিপন্থী হিসেবে পরিচিত, সম্প্রতি তাদের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় পদায়ন করা হয়েছে।
বঞ্চিত কর্মকর্তারা তাদের কাছে জানতে চান, তারা থাকতে কীভাবে আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা ডিসি নিয়োগ পেল? জবাবে তারা জানান, মূলত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এ তালিকা চূড়ান্ত করেছে। তখন উপস্থিত কর্মকর্তাদের সঙ্গে এই দুই যুগ্মসচিবের উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয় বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
পরে বিকেল সোয়া ৫টার দিকে ওই দুই যুগ্ম সচিবসহ ২৫-৩০ জন কর্মকর্তা মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেনের কক্ষে প্রবেশ করেন। সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে তারা বের হয়ে আসেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কক্ষ থেকে বের হওয়া কয়েকজন কর্মকর্তার নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমরা ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবি জানিয়েছি। কেন বাতিল করতে হবে সেটাও তুলে ধরেছি?
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানিয়েছেন, তিনি আমাদের দাবি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যারের কাছে তুলে ধরবেন। তার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মন্ত্রিপরিষদ সচিব পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন।
যারা ডিসি নিয়োগ পেয়েছেন তাদের অনেকের নাম দিয়েছেন তানভীর নামে একজন সমন্বয়ক। তাকে ইদানিং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় দেখা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন একজন কর্মকর্তা।
ডিসি ফিটলিস্ট করার সময় বলা হয় মাঠ প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি), ইউএনও, এসিল্যান্ড পদে কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। কিন্তু ডিসি নিয়োগ পেয়েছেন এমন অনেকের মাঠ প্রশাসনে কাজ করার অভিজ্ঞতা নেই বলে দাবি করেন প্রশাসন ক্যাডারের ২৪ ব্যাচের একজন।
previous post