দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সাতটি দাবি তুলে ধরেছেন। তিনি জাতীয় প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এই দাবিগুলো উত্থাপন করেন।
মাহমুদুর রহমানের দাবিগুলো মূলত গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, সংবাদকর্মীদের নিরাপত্তা, এবং বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে গণতন্ত্র ও মতপ্রকাশের অধিকার রক্ষার সাথে সম্পর্কিত ছিল।
সাত দফা দাবি হলো—এক. ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আহতদের দেশে–বিদেশে যথাযথ চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের জন্য কমিটি গঠন করতে হবে। কমিটিতে স্বাস্থ্য, অর্থ, শিল্প ও গণপূর্ত ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলমকে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। দুই. ছাত্রলীগকে অনতিবিলম্বে এই সপ্তাহের মধ্যে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিয়ে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। তিন. যমুনা সেতুকে শহীদ আবু সাঈদ সেতু নামকরণ করতে হবে। চার. ২০০৯ সালের পর থেকে ভারতের সঙ্গে যেসব চুক্তি সম্পাদন করা হয়েছে সেগুলোর প্রতিটি ধারা, উপধারা জনসম্মুখে প্রকাশ করতে হবে।
এগুলো পুনর্বিবেচনার জন্য কমিটি করতে হবে। পাঁচ. বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউকে শহীদ আবরার অ্যাভিনিউ নামকরণ করতে হবে। ছয়. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে ফ্যাসিস্ট হাসিনার কন্যা পুতুলের নমিনেশন অনতিবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। সাত. কারাগারে থাকা অবস্থায় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রহিম ও ছাত্রদলের সাবেক নেতা নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টুকে জেলের মধ্যে হত্যা করা হয়েছে। আপিল বিভাগের একজন বিচারকের নেতৃত্বে তাঁদের মৃত্যু তদন্তে একটি কমিটি করতে হবে।
মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘বাঙালি মুসলমান স্মৃতিভ্রষ্ট হয়ে যায় খুব তাড়াতাড়ি। নিকট অতীতও খুব তাড়াতাড়ি ভুলে যায়।’ তিনি বলেন, ‘আমরা অনেক বেশি আলোচনা করছি বর্তমান সরকার ভালো মন্দ খারাপ এসব নিয়ে। কিন্তু তার থেকে বেশি আলোচনা কি উচিত ছিল না যে দানব হাসিনা এই দেশটাকে কতটা ধ্বংস করে গেছে। কিন্তু সেই আলোচনা আমি কমই দেখতে পাচ্ছি। এটাই বাঙালি মুসলমানদের স্মৃতিশক্তি কম হওয়ার একটা প্রমাণ।’
এগুলো পুনর্বিবেচনার জন্য কমিটি করতে হবে। পাঁচ. বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউকে শহীদ আবরার অ্যাভিনিউ নামকরণ করতে হবে। ছয়. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে ফ্যাসিস্ট হাসিনার কন্যা পুতুলের নমিনেশন অনতিবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। সাত. কারাগারে থাকা অবস্থায় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রহিম ও ছাত্রদলের সাবেক নেতা নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টুকে জেলের মধ্যে হত্যা করা হয়েছে। আপিল বিভাগের একজন বিচারকের নেতৃত্বে তাঁদের মৃত্যু তদন্তে একটি কমিটি করতে হবে।
মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘বাঙালি মুসলমান স্মৃতিভ্রষ্ট হয়ে যায় খুব তাড়াতাড়ি। নিকট অতীতও খুব তাড়াতাড়ি ভুলে যায়।’ তিনি বলেন, ‘আমরা অনেক বেশি আলোচনা করছি বর্তমান সরকার ভালো মন্দ খারাপ এসব নিয়ে। কিন্তু তার থেকে বেশি আলোচনা কি উচিত ছিল না যে দানব হাসিনা এই দেশটাকে কতটা ধ্বংস করে গেছে। কিন্তু সেই আলোচনা আমি কমই দেখতে পাচ্ছি। এটাই বাঙালি মুসলমানদের স্মৃতিশক্তি কম হওয়ার একটা প্রমাণ।’

next post